জন টাইটর ও টাইম ট্র্যাভেল

2000 সালের নভেম্বর 2  একটি ইন্টারনেট ডিসকাশন ফোরামে যেখানে মানুষ অনেক কথাবার্তা বলে থাকে সেখানে এক নতুন মেম্বার জয়েন হয়। আর তার একাউন্টের নাম ছিল জন টাইটর।আর অ্যাকাউন্ট থেকে তিনি একটা পোস্ট করেন।  পোস্টটি এমন ছিল, হ্যালো ফ্রেন্ডস আমি একজন টাইম ট্রাভেলার  অর্থাৎ  সময় যাত্রী , আর আমি এসেছি 2036 সাল থেকে। আমি 2036 সাল থেকে 1975 সালে  গিয়েছিলাম  আইবিএম 5100 কম্পিউটার নেওয়ার জন্য। 1975 থেকে 2036 সালে যাওয়ার সময় আমি 2000 সালে থেমে গেছি কারণ আমি দেখতে চাই যে পাস্ট কেমন ছিল,আর  Y2k নামে একটি কম্পিউটার প্রব্লেম সম্পর্কে জানতে। ম্যাসেজটি পুরো ইন্টারনেট দুনিয়া তখন  ভাইরাল হয়ে গিয়েছিল।

The Time Traveler


বেশিরভাগ মানুষ বলতে লাগলেন এটি কোন ফেক প্রোফাইল হবে হয়তোবা  শুধুমাত্র  পাবলিসিটি অথবা ফেমাস হওয়ার জন্য করে যাচ্ছে।  বেশিরভাগ মানুষ তার এই পোস্ট টি সিরিয়াস ভাবে নিতে পারেনি। তবে তার পোষ্টের রিপ্লাই দেওয়া অনেক মানুষ বলেছেন যদি তুমি সত্যি বলে থাকো তাহলে প্রমাণ দাও আমাদের। আর তারপর সে সবাইকে যা  পাঠায় তা তখনকার সব মানুষের মাথা খারাপ করে দেয়।প্রথমে সে ওই টাইম মেশিনের ডিজাইন পোস্ট করে। অতঃপর সে টাইম মেশিনের পিকচারও পোস্ট করে বসে।তারপরে সবাই অবাক হচ্ছিল যে হচ্ছেটা কি। জন টাইটরের ভাষ্য ছিল এমন তিনি একজন আর্মি  2036 সালে এবং তার দাদা আইবিএম কম্পিউটার জব করতেন। আর এর জন্য সকল IBM এর  Contacts তার কাছে ছিল এবং আইবিএম কম্পিউটার এমন একটি জিনিস ছিল যা তার  ভবিষ্যৎ কম্পিউটারের সব সমস্যা সমাধান করতে পারতো। এজন্য সে টাইম মেশিনের সাহায্যে গিয়েছিল 1975 সালে । এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে যদি সে সত্যিই ভবিষ্যতে থেকে আসেছিল তাহলে তার তো জানাই ছিল যে ভবিষ্যতে  কি হতে চলেছে । সে কি কোনো ঘটনা সম্পর্কে কিছু বলেছিল?  হ্যাঁ তিনি তখন সে সম্পর্কে অনেক কিছুই বলেছে ।  তিনি আরেকটি পোস্ট করে বলেছেন যে পেরুতে অনেক বড় একটা ভূমিকম্প হতে চলেছে। তার এই পোষ্টের কিছু মাস পরেই 23 শে জুন 2001 এ পেরুতে  পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প হয়েছিল।তিনি আর ও বলেছিল স্পেইস শাটল  ওভারহিটিং বন্ধ করতে নায়তো ভবিষ্যৎ অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।  এই পোস্টটি দু'বছর পর 21 ফেব্রুয়ারি 2003 সালে কলম্বিয়া স্পেস ক্রাফট এই দিনে একেবারে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।তিনি আরও বলেছিল যে অলিম্পিক 2004 সালে শেষ অলিম্পিক হতে চলেছে। এছাড়া তিনি আরও অনেক ভবিষ্যৎবাণীর কথা বলে গিয়েছিল যা পরবর্তীতে ভুল প্রমাণিত হয়েছে।তাহলে যদি  তার সব কথা অ্যানালাইসিস করা হয় দেখা যাবে যে 50% কথা ভুল এবং 50%  কথা সঠিক ছিল। একজন সাধারন মানুষ অর্ধেক ভবিষ্যৎবাণীর কথা ও বা বলে কিভাবে করে এটা ভাবার বিষয় আর তিনি ভবিষ্যৎ সম্পর্কে এত কিছু কিভাবেই বা জানল। জান টাইটর উপর একটি বই ও লেখা হয়েছে John Titor A Time Traveler’s Tale নামে। 2001 এর মার্চে জন তার শেষ পোস্ট করেছিলো।তারপর আর তার অ্যাকাউন্ট থেকে কোনো পোস্ট পাওয়া যায়নি পরবর্তীতে ।আর এভাবেই একটি রহস্য হয়ে তিনি সারা জীবনের জন্য গায়েব হয়ে যায়। 

 
Time matchine design by john
জন টাইটর এর টাইম মেশিনের ডিজাইন 



Book

John Titor A Time Traveler’s Tale book





টাইম ট্রাভেল নিয়ে বিজ্ঞান কি বলে? 

 

একটি বিষয় হচ্ছে টাইম ট্রাভেল যদি কখনো পসিবলও হয় তাহলে শুধু সেটা ভবিষ্যতে যাওয়া যাবে কিন্তু অতীত এর টাইম ট্রাভেল করা পসিবল না। এর সাথে একটি প্যারাডক্স জড়িয়ে আছে । আসুন আমরা  প্যারাডক্সটিকে সহজ ভাষায় বুঝার চেষ্টা করি। ধরেন কোন সাইন্টিস্ট এমন একটি ওয়ার্ম হোল বানাতে সক্ষম হয়েছে যার সাহায্যে সে সময়ের পেছনে যেতে পারে এবং সময়ের  পেছনে গিয়ে সে নিজেকে নিজেই গুলি করে মেরে ফেলে তাহলে এখানেই একটি প্যারাডক্স এর সৃষ্টি হয়  যে অতীতে যে লোকটি মারা গেল সে সে বর্তমানে কিভাবে আসলো।পাস্ট টাইম ট্রাভেলের নিয়ে শুধু একটা না আরো অনেক বাক বিতরকের মধ্যে  বিজ্ঞান সমাজ। যেগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই ইউনিভার্সের  বেসিক নেচারকে অবমাননা করে। যে কারণে কখনো টাইম ট্রাভেল  পসিবল হলেও অতীতে যাওয়া পসিবল না। কিন্তু অনেক থিওরি  আছে যে গুলো থেকে বুঝা যায় যে ফিউচারে হয়তো টাইম ট্রাভেল পসিবল কিন্তু অতীতে ফিরে যাওয়া কমপ্লিকেটেড বা সম্ভব না। আইনস্টাইনের জেনারেল থিওরি অফ রিলেটিভিটি আমাদের একটি সূত্র ধরিয়ে দেয় যেটা হচ্ছে গ্রাভিটি সময়কে  স্লো বা ফাস্ট করতে পারে। মনে করেন স্পেস-টাইম হচ্ছে একটি ফেব্রিক বা চাদর। তো এর উপর রাখা যে কোন বস্তুর ভর বা এই চাদরের উপর একটি গর্ত তৈরি করে। আর এই  গর্তটিকে আমরা গ্রাভিটি বলি। আর এই গর্তটির কারণে  স্পেস-টাইম ও  কমে যায়। আর গর্তটি যতই গভীর হবে স্পেস-টাইম এর গতি ততই কমবে। থিওরি  তো আমরা কিছু হলেও বুঝতে পারছি কিন্তু প্রশ্নটা হচ্ছে টাইম ট্রাভেল  আমরা কিভাবে করতে পারব? এর একটি অসাধারণ উত্তর হচ্ছে ব্ল্যাক হোল যার গ্রাভিটি সময়কে একদম স্লো করে দেয় আমরা ব্ল্যাকহোলের কাছে যতই যাব সময় আমাদের জন্য ততটা স্লো হয়ে যাবে।যদি আপনারা  Christopher Nolan এর INTERSTELLER  মুভিটি দেখেন তাহলে আপনি টাইম ট্রাভেল, টাইম ডাইমেনশন, টাইম ডাইলেশন সম্পর্কে  একটা ধারনা পাবেন।

  

General theory of relativity

Einstein's General Theory of Relativity


ওয়ার্ম হোল সম্পর্কে সবারই হয়তো টুকটাক ধারণা আছে যেটিকে  Einstein - Rosen - Bridge ও বলা হয়। 1935 সালের বিজ্ঞানী  আইনস্টাইন ও রোজেন ওয়ার্মহোলের অস্তিত্ব এর কথা বলেন।কিন্তু এখনো পর্যন্ত আমরা মানুষেরা কখনো  ওয়ার্ম হোল কে দেখিনি। এই ওয়ার্ম হোল কিভাবে কাজ করে তা নিয়ে অনেক সাইন্টিস্ট এর নিজস্ব থিওরি রয়েছে যার মধ্যে Stephen Hawking এবং  Kip Thorne এর থিওরি আছে বেস্ট।

  

warmhole
Einstein-Rosen-Bridge/wormhole

ফিজিসিস্ট  kip Thorne ই  Intersteller মুভি বানাতে ডিরেক্টর  Christopher Nolan কে বুঝাতে সাহায্য করে। এইসব বড় বড় ফিজিসিস্ট বা পদার্থবিদরা ওয়ার্ম হোল এর অস্তিত্ব পুরোপুরি বিশ্বাস করেন। তাহলে মনে করা যাক ওয়ার্মহোল এর অস্তিত্ব রয়েছে যেমনটা  Kip thorne 1980 সালে বলেছেন এই ওয়ার্মহোল টাইম মেশিনের মতো ব্যবহার করা যেতে পারে।  আইনস্টাইনের জেনারেল থিওরি অফ রিলেটিভিটি (General Theory of Relativity) এর অনুসারে ওয়ার্ম হোল একটি ব্রিজ এর মত কাজ করে। যা  মহাকাশে মজুদ দুটি আলোকবর্ষ দূরত্ব Distance point কে একটি শর্টকাট রাস্তা বানিয়ে দেয়।  যেখান দিয়ে খুব সহজে লক্ষ লক্ষ আলোকবর্ষ দূরত্ব কিছু ঘণ্টার মধ্যে পারি দেওয়া সম্ভব। 

 

চলুন আরেকটি ঘটনা শুনে নেওয়া যাক -

 

1954 সালে জুলাইয়ে একটি Airplane জাপানের এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করে।আর এয়ারপোর্টে একজন সাধারন মানুষ বাইরের দিকে হেঁটে যাচ্ছিল। যখন এয়ারপোর্টে তার পাসপোর্ট চেকিং এর জন্য থামানো হয় তখন যা হয় তা কিছুটা আজিব ধরণের ছিল।  লোকটিকে দেখতে একজন বিজনেসম্যান এর মত লাগছিল এবং তার ভাবসাব এমন ছিল যেন সে ব্যবসার কাজে এসেছেন।  যখন তার পাসপোর্ট চেক করা হয় তার পাসপোর্ট ইউরোপের একটি দেশ Taured এর  ছিল । কিন্তু অবাক বিষয় হচ্ছে Taured নামে কোন জায়গা পৃথিবীর মানচিত্র নেই। প্রথমে  এয়ারপোর্টের অফিসাররা মনে করেন এটা  হয়তো পাসপোর্টের ভুল।  কিন্তু লোকটি নিজের থেকে বলে ওঠেন তিনি Taured এরই বাসিন্দা আর পাসপোর্ট এর কোন ভুল নেই। আপনারা কিভাবে বলেন যে Taured নামে কোন দেশি নাই এবং লোকটি আর  বলেন যে তার দেশ হাজার বছর ধরে ইউরোপে অবস্থিত। আর Taured থেকে জাপানে এটি তার প্রথম ভ্রমণ ছিল না তিনি এর আগেও  অনেকবার জাপানে এসেছেন । এয়ারপোর্ট অফিসাররা  তারপর পাসপোর্টটি পর্যবেক্ষণ করে এবং পাসপোর্টটি তাদের কাছে অথেন্টিক মনে হচ্ছিল। পাসপোর্টে অনেকগুলো সিল ও ষ্ট্যাম্প ও লাগানো ছিল এমনকি জাপান এর ও সিল ছিল যা একদমই জেনুইন ছিল। তিনি যে Taured এর বাসিন্দা ছিল এর প্রমাণ হিসেবে তার কাছে একটি লাইসেন্স ছিল । এরপর এয়ারপোর্টের লোকেরা তার হাতে একটি মানচিত্র ধরিয়ে দিয়ে বলেন যে কোথায় আপনার দেশ Taured? লোকটি মানচিত্রের পয়েন্ট করে ফ্রান্সের ও স্পেনের মধ্যে ছোট্ট একটি  এরিয়া  দেখিয়ে বলেন এখানে আমার দেশ Taured রয়েছে। কিন্তু মানচিত্রের স্থানটিতে দুটি দেশেই রয়েছে ফ্রান্স আর স্পেন Taured নামে কোন দেশ নেই। আর তারপর লোকটিকে এক রাতের জন্য একটি হোটেলে রাখা হয়, হোটেলে  কঠিন নিরাপত্তার  ব্যবস্থা  করা হয়। অফিসাররা লোকটিকে  জানায় সকালে ইনস্পেকশন করার পর আপনাকে ছেড়ে দেওয়া হবে। কিন্তু পরদিন সকালে লোকটি গায়েব হয়ে যায় কঠিন নিরাপত্তার মধ্যেও।  অফিসাররা তার পাসপোর্ট ও  লাইসেন্স তাদের লকারে লক করে  রেখেছিল কিন্তু রহস্যজনকভাবে তার সাথে তার ডকুমেন্টস গুলোও  উধাও হয়ে যায়। কিন্তু ঘটনাটি সম্পর্কে তখনো তেমন জানা জানি হয়নি। কিংবা কোনো নিউজ কভারেজ ও করা হয় নাই। এই ঘটনার প্রায় 35 বছর পর একটি বই  যার নাম (The Directory Of Possibilities) যার সাহায্যে মানুষ ঘটনাটি সম্পর্কে জানতে পারে।  আরেকটি বই যার নাম ছিল Strange But True এই বইটিতেও ঘটনাটি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছিল যে ঘটনাটি আজ পর্যন্ত কেউ বুঝতে পারেনি আসলে কি হয়েছিল সেদিন। ঘটনাটি নিয়ে বিজ্ঞানীরা অনেক ধরনের থিওরি দিয়েছেন। যার মধ্যে অন্য একটি ফেমাস থিওরি হচ্ছে লোকটি অন্য একটি প্যারালাল ইউনিভার্স এর বাসিন্দা ছিল  যে আমাদের ইউনিভার্সে কোন Glitch এর মাধ্যমে চলে এসেছিল । প্যারালাল ইউনিভার্স এর কনসেপ্ট বলে যে সকল  ইউনিভার্স এর মধ্যে একটি ইউনিভার্সে এমন একটি ইউনিভার্স আছে  যেখানে Taured নামে একটি  ইউরোপিয়ান দেশ আসলে রয়েছে।  আর সেই মহাবিশ্ব থেকে আমাদের মহাবিশ্বের লোকটি কোন না কোনভাবে স্লিপ হয়ে গেছে।  যার ফলে রাতের কোনভাবে আবারো ফিরে গিয়েছেন।  বিজ্ঞানীরা এটিও বলেন যেহেতু লোকটি কখনো আমাদের মহাবিশ্ব ছিল না সেহেতু তার সাথে তার ডকুমেন্টস গুলো চলে গিয়েছে।  আরেকটি থিওরি থেকে এটি বলা হয় যে,  লোকটি ভবিষ্যৎ থেকে এসেছিল অর্থাৎ সে একজন টাইম ট্রাভেলার । বিজ্ঞানীদের মতে হতে পারে Taured নামে কোন দেশ আসলেই হবে যেখান থেকে লোকটির টাইম ট্রাভেল করে বুঝেশুনে এসেছিল শুধু পাস্ট কেমন ছিল দেখার জন্য।  বিজ্ঞানীরা আরো অনেক থিওরি দিয়েছেন এ বিষয়ে কিন্তু কোনটার সত্যতা এখনো পাওয়া যায়নি। শুধু জন্ম নিয়েছে প্যারাডক্সের।  তবে ঘটনাটি কিন্তু মজার এবং আসলেই রহস্যজনক। 

Book

Taured

taured licence



একটা ব্যাপার হচ্ছে টাইম  স্লিপ যেখানে মানুষ একসময় থেকে অন্য সময়ে হঠাৎ করেই স্লিপ হয়ে যায়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যে ধরেন আপনি আপনার বাসা থেকে একটু দূরে একটি জায়গায়  প্রতিদিন জান। সেখানেই সব সময় খাওয়া-দাওয়া করেন, সেখানে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেন।  তো ওই জায়গার একটি রেস্টুরেন্ট থেকে আপনি প্রায় ই খাবার খেয়ে থাকেন।  একদিন আপনি আড্ডা শেষে বাড়িতে আসার  পথে অন্য একটি রেস্টুরেন্ট দেখতে পান এবং সেখান থেকে কিছু খাবার কিনে  বাড়িতে নিয়ে এসে খেলেন।  খাবারটি এতই মজা ছিল যে আপনি সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন পরবর্তীতে আপনি ওই  রেস্টুরেন্ট থেকেই  খাবার খাবেন। কিন্তু আপনি কিছুদিন পর সেখানে গিয়ে দেখলেন রেস্টুরেন্টটি  আর সেখানে নেই।  আপনি  তখন আশেপাশের লোকজনের কাছে জিজ্ঞেস করতে লাগলেন যে ভাই এখানে একটি রেস্টুরেন্ট ছিল না?  আমি তো কিছুদিন আগেই রেস্টুরেন্ট  থেকে খাবার কিনে খেলাম। তখন তারা আপনাকে বলল কই না তো এখানে তো কোন রেস্টুরেন্ট ছিল না। তবে হ্যাঁ  এখানে একটি রেস্টুরেন্ট  ছিল কিন্তু আজ থেকে ৫ বছর আগে  এবং সেটি অনেক আগেই বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এখানে যে বিষয়টি আপনি অনুভব করলেন সেটি ছিল টাইম  স্লিপ। অর্থাৎ পাঁচ বছর আগের সময় আপনি কিছুক্ষণের জন্য অনুভব করতে পারলেন যেখানে 5 বছর আগে আপনি রেস্টুরেন্ট টি থেকে খাবার কিনে খেয়ে ছিলেন। যদিও বিজ্ঞানের সম্পর্কে জানেন না যে টাইমসলিভ আসলেই আছে কি নেই। তবে বিশ্বের অনেক মানুষ এটি অনুভব করেছেন 

 

আপনি যদি এমন ঘটনা ফেস করে থাকেন তাহলে আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন।  ব্যক্তিগত ভাবে আমি টাইম  ট্রাভেল বিশ্বাস করিনা। 




No comments

Mansa Musa

✱ বর্তমান আধুনিক বিশ্বে কোনো ধনোকুপ এর কথা উঠলে সবাই বিল গেটস, জেফ বেজোজ অথবা ইলন মাস্ক এর কথা বলবেন যাদের অর্থের সঠিক কোনো হিসাব নেই। কিন্ত...

Powered by Blogger.